তরিকুল ইসলাম : ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলি দাশ আরো বলেছেন, কানেক্টিভিটি ভারতের জন্য একটি মূল বিষয়। কারণ দুই দেশেই এ ক্ষেত্রে উইন উইন সাফল্য হতে পারে। উত্তর পূর্ব ভারতের সঙ্গে মূল ভারতের যোগাযোগে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ জন্য দুই দেশের মধ্যে বেশ কিছু প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার ইন্টার কন্টিনেন্টাল হোটেলে ঢাকা গ্লোবাল ডায়ালগ-১৯ এর দ্বিতীয় দিনের এক সভায় যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন ভারতীয় হাইকমিশনার। অক্সকোনের মহাপরিচালক মোহাম্মদ এল দহশান সভাটি সঞ্চালনা করেন।
রীভা গাঙ্গুলি বলেন, ইন্দো-প্যাসিফিক এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ এক নয়। বেল্ট একটি প্রকল্প। ইন্দো-প্যাসিফিক একটি স্বাভাবিক অঞ্চল। ভারতের অর্থনীতি দ্রুত বর্ধনশীল। বিভিন্ন পরিসংখানে দেখা যাচ্ছে, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল। ২০৩০ সালের মধ্যে এ অঞ্চলের ২৫টি দেশের অর্থনীতি ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে।
ভারতের লোকসভা সদস্য মনীশ তাওয়ারি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। একুশ শতক হল এশিয়ার শতক। এ জন্য আমাদের মাইন্ডসেট চেঞ্জ করতে হবে ইতিবাচক উন্নতির লক্ষ্যে। চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড নিয়ে ভারতের কিছুটা রক্ষণশীলতা আছে। সব কিছু চায়নার অর্থে করা হবে। রুটিরুজি’র জন্য চীনের সড়কে গাড়ি চালাতে আমার কোনো অসুবিধা নেই। সম্পাদনা : ওমর ফারুক, আবদুল অদুদ