লাইজুল ইসলাম : জি টু জি প্রক্রিয়ায় জার্মান প্রতিষ্ঠান ভেরিডোজের সাথে যৌথ উদ্যোগে বাস্তবায়িত হচ্ছে এ প্রকল্প। এখন পর্যন্ত বিশ্বের সর্বাধুনিক তথ্য ও প্রযুক্তির ব্যবহারে তৈরি হচ্ছে এই পাসপোর্ট।
ঢাকার জার্মান রাষ্ট্রদূতের দাবি, এর মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক এগিয়ে গেল আরও একধাপ। তবে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কমলে আরও আগ্রহী হবে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা।
৪১টি নিরাপত্তা ফিচারের এই পাসপোর্টে রয়েছে, একটি মাইক্রোচিপ। আছে দশ আঙ্গুলের ছাপ, চোখের আইরিশ, হলোগ্রামসহ ব্যবহারকারীর সব তথ্য। প্রকল্পটি খরচ ধরা হয়েছে আনুমানিক ৪শ মিলিয়ন ইউরো। পাসপোর্ট ও বহির্গমন অধিদপ্তরের এই প্রকল্পটির সার্বিক সহযোগিতায়, জার্মান প্রতিষ্ঠান ভেরিডোজ।
পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ বলেন, পাসপোর্টের জন্য যে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে তা বিশ্বের উন্নতদেশগুলো ব্যবহার করে। যেসব তথ্য এই পাসপোর্টের জন্য দেয়া হবে তা পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও থাকবে। এতে করে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ই গেইট পেরুতে পারবে বাংলাদেশের ই পাসপোর্ট ধারীরা। প্রথম পর্যায়ে ২০ লাখ পাসপোর্ট দেওয়া হবে।
নিরাপত্তা বিশ্লেষক তৌহিদুল হক বলেন, সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে রোহিঙ্গাদের হাতে যাতে কোনো ভাবেই এই পাসপোর্ট যেতে না পারে। যদি এমন কিছু ঘটে তবে এই কার্যক্রম প্রশ্নবৃদ্ধ হবে। সম্পাদনা : ইকবাল খান