আব্দুল্লাহ মামুন : [২] শুক্রবার রাত ২টায় রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর ওই নারী বলেন, কিছুদিন আগে তার গর্ভপাত হয়েছে। এ নিয়ে স্বামীর সঙ্গে মনোমালিন্য হয়। স্বামী ও জা অনেক গালিগালাজ ও মারধর করেছে।
[৩] স্বামীর ব্যবহারে তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। তিনি আর বেঁচে থাকতে চাননা। ২০টি ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে মরতে চলেছেন। তার মৃত্যুর জন্য তার স্বামী ও জা দায়ী থাকবে। তাদের ৭ বছরের একটি বাচ্চা রয়েছে। [৪] তিনি নিজের অবস্থান জানাতে অনীহা প্রকাশ করেন। তবে ৯৯৯ কৌশলে তার অবস্থানটি জেনে নেয়। একপর্যায়ে কলার ফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। ৯৯৯ থেকে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। তাৎক্ষনিকভাবে বিষয়টি কামরাঙ্গীরচর থানার ওসি ও ডিউটি অফিসারকে জানিয়ে ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়। [৫] কামরাঙ্গীরচর থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে ভোর পৌনে ৪টায় অচেতন অবস্থায় গৃহবধূকে উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করান। সেখানে তার পাকস্থলী পরিষ্কার করা হয়। তিনি শঙ্কামুক্ত। সম্পাদনা: সিরাজুল ইসলাম