রাশিদুল ইসলাম : [২] পাকিস্তানে কোনও যৌন নির্যাতনের মামলায় দ্রুত বিচার ব্যবস্থার পাশাপাশি ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হলেই কেমিক্যাল কাসট্রেশন করা হবে। এ পদ্ধতিতে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে এক বিশেষ ধরনের রাসায়নিক ধর্ষণকারীর দেহে ভরে দেওয়া হবে। ফলে পুরুষত্ব হারিয়ে ফেলবে সেই ব্যক্তি। মঙ্গলবার পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যম এই খবর জানিয়েছে। ডন/এক্সপ্রেস ট্রিবিউন
[৩] নারী নির্যাতন বন্ধ করার জন্য সম্প্রতি পাকিস্তানের আইনমন্ত্রণালয় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় একটি খসড়া অর্ডিন্যান্স পেশ করে। তাতেই ধর্ষণকারীকে কেমিক্যাল ইঞ্জেকশন দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান সেই প্রস্তাব অনুমোদন করেছেন। [৪] পাকিস্তানের জিও টিভি বলেছে, এবার থেকে পুলিশে আরও বেশি সংখ্যক নারীকে নিয়োগ করা হবে। ধর্ষণের মামলার নিষ্পত্তি হবে দ্রুত। সাক্ষীকে নিরাপত্তা দেবে সরকার। ইমরান খান বলেছেন, আমরা প্রত্যেক নাগরিকের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে দায়বদ্ধ। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল