রাশিদুল ইসলাম : [২] ব্রিটিশ নাগরিকদের আশ^স্ত করে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেছেন কয়েক স্তরের স্বাস্থ্য বিধি, লকডাউন আর নানা পদক্ষেপ তাদের ‘ভাগ্য’ নয়। কোভিড নিয়ন্ত্রণেই এসব বিধি আরোপ করা হচ্ছে। মিরর। [৩] ব্রিটেনে ৯৯ শতাংশ মানুষ এখন বৈঠক, সভা, সমাবেশ, বন্ধুদের সঙ্গে দেখা বা পারিবারিকভাবে মিলিত হওয়ার সুযোগ থেকে কয়েক স্তরের কঠোর বিধিনিষেধে পড়েছে। এ নিয়ে ব্রিটিশ নাগরিকদের মধ্যে ক্ষোভও দেখা গেছে। রাস্তায় নেমে লকডাউনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করছেন ব্রিটিশরা। [৪] ডাউনিং স্ট্রিটে সাংবাদিক সম্মেলনে বরিস বলেছেন তার দেশের প্রতিটি এলাকা নজরদারি করা হচ্ছে যাতে কোভিড আক্রান্ত হওয়া থেকে বাঁচা যায়। এজন্যে ব্যবসা বাণিজ্য ও যাতায়াত স্থবির হয়ে পড়ায় বরিস দুঃখ প্রকাশ করেন। [৫] বরিস বলেন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারলে কিংবা স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করলে কোভিড মোকাবেলা ব্যবস্থাপনায় যা কষ্ট করে অর্জন করা গেছে তাও হারিয়ে যাবে। আমাদের সবধরনের ক্ষতি দিয়েও জীবাণুটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলতে হবে এবং নতুন করে লকডাউন আরোপ করতে হবে। [৬] গত বছর ডিসেম্বরে ব্রিটেনে লকডাউন প্রত্যাহারের পর ৫৫ মিলিয়ন মানুষকে করোনাভাইরাসের কঠিন পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। বর্তমানে ব্রিটেনে উইট ও সিসিলি দীপপুঞ্জ ও কর্নওয়ালে স্বাস্থ্যবিধি কিছুটা শিথিল রয়েছে এবং এসব এলাকায় দেশটির ১ শতাংশ মানুষ বাস করে। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল