শরীফ শাওন : [৪] খুলনাসহ দাকোপ, কয়রা, পাইকগাছা, বটিয়াঘাটাসহ উপকূলী অঞ্চলের অসচ্ছল পরিবারের শিক্ষার্থীরা অনলাইন ক্লাসে যুক্ত হতে পারছেনা। উপকূলীয় শিক্ষার্থীরা “গতিশীল মোবাইল টাওয়ার চাই” নামে দাকোপে একটি প্ল্যাটফর্ম গঠন করেছেন। [৫] বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) সদস্য অধ্যক্ষ সাজ্জাদ হোসেন বলেন, এসকল শিক্ষার্থীদের পাঠদানের আওতায় আনতে স্যাটেলাইট মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রক্রিয়াটি জটিল বিধায় ডিসেম্বর পর্যন্ত করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে হবে। পরবর্তীতে বিকল্প পদ্ধতিতে যেতে হবে। [৬] মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) মহাপরিচালক সৈয়দ গোলাম ফারুক বলেন, অনলাইন শিক্ষায় সকলে অংশগ্রহণ করতে না পারায় বিকল্প হিসেবে অ্যাসাইনমেন্টের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পাঠদান কার্যক্রমে ধরে রাখার প্রচেষ্টা করা হচ্ছে। [৭] শিক্ষাবিদ যতীন সরকার বলেন, সরকার বিভিন্ন পদ্ধতি গ্রহণ করলেও করোনায় শিক্ষাখাত বিপর্যস্ত হয়েছে, এ থেকে উত্তরণের উপায় নেই। যেখানে অনলাইনে পাঠদানের ব্যবস্থা নেই সেখানে সরকারের পক্ষ থেকে শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে পড়ানো একটি স্বল্প প্রচেষ্টা হতে পারতো। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু