রাশিদুল ইসলাম : [২] মার্কিন সিনেটরর্ বলেন যুক্তরাষ্ট্রে নতুন একটি প্রশাসন ক্ষমতা নিতে যাচ্ছে এবং তার আগ মুহূর্তে এই হত্যাকাণ্ড পরিষ্কার করে দেয় যে, তেহরান ও ওয়াশিংটনের মধ্যে কূটনৈতিক প্রক্রিয়া বানচাল করার পদক্ষেপ এটি। এ ধরনের ঘটনা ঘটতে দেয়া মোটেই উচিত হবে না। খুন নয় বরং কূটনৈতিক পথ হচ্ছে সামনে এগিয়ে চলার শ্রেষ্ঠ পথ।
[৩] তবে সাবেক মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টন বলেছেন ইরান যে পরমাণু বোমা বানাতে চায় সে সম্ভাবনা নস্যাৎ করে দেয়ার জন্য ফাখরিজাদেহকে হত্যা সম্পূর্ণভাবে ন্যায়সঙ্গত।
[৪] ওবামা শাসনামলের সিআইএ প্রধান জন ব্রেননান ফাখরিজাদেহকে হত্যা অত্যন্ত বেপরোয়া ও অপরাধ হিসেবে উল্লেখ করে ইরানি নেতৃবৃন্দকে দায়িত্বশীল নতুন মার্কিন নেতৃত্বের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি আদায়ের জন্যে অপেক্ষা করতে বলেন। [৫] ফাখরিজাদেহকে হত্যার নিন্দা করেছে তুরস্ক, সিরিয়া ও হামাস। ভেনিজুয়েলা ও দক্ষিণ আফ্রিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাও ফাখরিজাদে হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছেন। জাতিসংঘে নিযুক্ত রাশিয়ার উপ-স্থায়ী প্রতিনিধি দিমিত্রি পোলিয়ানস্কি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সবুজ সংকেত নিয়ে এই সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়েছে। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল