আশরাফ রাজু: [২] জড়িতরা হলেন- সাইফুর রহমান, তারেকুল ইসলাম ওরফে তারেক, শাহ মাহবুবুর রহমান ওরফে রনি ও অর্জুন লস্কর। [৩] ডিএনএ টেস্টের রিপোর্ট পাওয়ার পর পুলিশ মামলার অভিযোগপত্র দাখিলের প্রস্তুতি নিচ্ছে। [৪] সিলেট মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার আশরাফ উল্লাহ তাহের বলেন, ‘পুলিশের হাতে ইতোমধ্যে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে ধর্ষণের ডিএনএ রিপোর্ট এসেছে। আদালতে আসামিদের জবানবন্দি, ডিএনএ রিপোর্ট সব মিলিয়ে পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিলের প্রস্তুতি চলছে। [৫] মামলা দায়েরের পর সিলেটের বিভিন্ন জায়গা থেকে এজাহারভুক্ত আসামি সাইফুর রহমান, তারেকুল ইসলাম ওরফে তারেক, শাহ মাহবুবুর রহমান ওরফে রনি, অর্জুন লস্কর, রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান ওরফে মাসুম এবং সন্দেহভাজন আসামি মিসবাউর রহমান ওরফে রাজন ও আইনুদ্দিন নামের আরও দুই যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া সবাই এমসি কলেজ ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত। [৬] গ্রেপ্তারের পর আটজন আসামিকে পর্যায়ক্রমে পাঁচ দিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। রিমান্ড শেষে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন তারা। [৭] আদালতে অভিযোগপত্র দাখিলের বিষয়ে শাহপরান থানার ওসি (তদন্ত) ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য বলেন, তদন্তের সব কাজ শেষ। দ্রুত আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব