লাইজুল ইসলাম: [২] মাস্ক পরা ও শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত না হওয়ার কারণেই দেশে আবারো বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। শনাক্ত হলেই আইসোলেশনে পাঠানোর তাগিদ দিয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, মানুষ সচেতন না হলে করোনাভাইরাস মোকাবেলা কঠিন হবে। প্রয়োজনে স্বাস্থ্যবিধি মানতে বাধ্য করার পরামর্শও তাদের।
[২] করোনা সংক্রমণ রোধে মাস্ক পরতে মানুষকে বাধ্য করাসহ প্রয়োজন সরকারের কঠোর নজরদারি। এছাড়া সচেতনতা তৈরিতে পাড়া-মহল্লায় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে কমিটি গঠন করারও তাগিদ দিয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. মোহম্মদ সাইফুল ইসলাম। [৩] এ অবস্থা চলতে থাকলে করোনা সংক্রমণ কমানো কঠিন হবে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। শহর থেকে সংক্রমণ ছড়াবে প্রত্যন্ত অঞ্চলে। সংক্রমণ ঠেকাতে মাস্ক পরা, নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা বাড়িয়ে আক্রান্তদের দ্রুত আইসোলেশনে পাঠানো নিশ্চিতের তাগিদ দেন করোনা চিকিৎসক মো. শুভ। [৬] গত ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা শনাক্ত হয়। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ৪ নভেম্বর তা ছয় হাজার ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে ৩০ জুন এক দিনেই ৬৪ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয়, যা এক দিনের সর্বোচ্চ মৃত্যু। এ পর্যন্ত শনাক্ত ছাড়িয়েছে ৪ লাখ ৬৭ হাজারের বেশি। মারা গেছেন ৬ হাজার ৬৭৫ জন। সম্পাদনা: বাশার নূরু