আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩] স্বাধীনতার স্বাদ আস্বাদনে দেরি করেননি ইংল্যান্ডের নাগরিকরা। মধ্যরাতেই তারা রওয়ানা দেন জিমের দিকে। বুধবার থেকে খুলে গেছে কম প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকানগুলো। উৎসবের মৌসুম সামনে রেখে শপিং শুরু করে দিয়েছেন নাগরিকরা। ডেইলি মেইল। [৪] বিভিন্ন ব্র্যান্ডগুলোও সুযোগ নিতে দেরি করেনি। তারা বড়দিনকে সামনে রেখে নানা ধরনের ছাড়ও দিচ্ছে। ব্ল্যাক ফ্রাইডেতে ব্যবসা হয়নি। তাই আগামী ২৫ দিনে ক্ষতি পুষিয়ে নিতে চান ব্যবসায়ীরা। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই পরিস্থিতিতে করোনা দাবানলের মতো ছড়িয়ে যেতে পারে। কেনাকাটা নিয়ন্ত্রণে মনোযোগ দিতে সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তারা। বিবিসি।[৫] বিশেষত ভ্যাকসিন অনুমোদনের খবর বাইরে আসা মাত্রই বারগুলোতে হামলে পড়েন ইংলিশরা। ডেইলি সানকে এক মদ্যপায়ী বলেন, ‘অনেক দিন পাবে বসে প্রাণভরে মদ পান করি না। শুধু মদ্যপান করবো বলে আমি আজ কাজে ফাঁকি দিয়েছি। আজ আমাকে মাতলামি করা থেকে কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না।’ [৬] দ্বিতীয় দফায় এক মাসের জন্য লকডাউনে ছিলো যুক্তরাজ্যে। বিশেষজ্ঞদের অনুরোধ সত্বেও মেয়াদ বাড়াতে রাজি হননি বরিস জনসন। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব