আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩] দক্ষিণ চীনের শেনজেন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি বড় স্ক্রিন লাগানো হয়েছে। স্ক্রিনগুলো সবসময় রপ্তানির জন্য রাখা কিছু বাক্সের তাপমাত্রা প্রদর্শন করছে। সিএনএন
[৪] খুব দ্রুতই এসব তাপনিয়ন্ত্রিত ওয়ারহাউজ রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করোনা ভ্যাকসিনে ভরে যাবে। এর আগে টিকাটির জন্য দেশটির ওষুধ নিয়ন্ত্রকের অনুমোদন লাগবে, যা খুব দ্রুতই হয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। এজন্য তাপনিয়ন্ত্রিত জেট লাইনার বুকিং দেয়াও শেষ করে ফেলেছে বেইজিং। [৫] দু এক মাসের মধ্যেই শুরু হবে এয়ারলাইনগুলোর ইতিহাসে বৃহত্তম কার্গো অপারেশন। নিশ্চিতভাবেই এর একাংশ পরিচালিত হবে চীনের বিভিন্ন বিমানবন্দর থেকে। করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে বিশ্বে চীনের মর্যাদা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভ্যাকসিন সরবরাহ করে তারা সেই ক্ষতি পূরণ করে নিতে চায়। চীন মনে করে, তাদের হাতেই অবসান হবে এই অতিমহামারীর। [৬] চীন এই ভ্যাকসিনকে বিদেশনীতির একটি উপকরণ হিসেবেও ব্যবহার করতে চায়। তারা সেসব দেশকেই ভ্যাকসিন দেবে, যাদের সঙ্গে সম্পর্ক বর্তমানে ভালো কিংবা ভবিষ্যতে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা ইতোমধ্যেই একে ভ্যাকসিন রাজনীতি বলে আখ্যা দিতে শুরু করেছেন।
[৭] চীন ছাড়াও দেশটির তৈরি সিনোফার্মের টিকার ট্রায়াল সংযুক্ত আরব আমিরাতে হয়েছে। বাংলাদেশে এই টিকার ট্রায়াল হওয়ার কথা থাকলেও পরে হয়নি। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব