মনিরুল ইসলাম: [২] দেশের শীর্ষ ওলামা মাশায়েখরা বলেছেন, কোনো মুসলিম দেশের শাসকদের শরিয়তবিরোধী কাজ মুসলমানদের জন্য অনুসরণযোগ্য নয়। পূজার উদ্দেশ্যে নির্মাণ করা না হলেও ভাস্কর্যকে ‘সন্দেহাতীতভাবে নাজায়েজ ও স্পষ্ট হারাম’ বলে উল্লেখ করেছেন।
[৩] এসময় তারা ভাস্কর্য ও মূর্তিকে হারাম দাবি করে এর পক্ষে যুক্তি ও দলিল তুলে ধরেন। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, যারা বলছেন মূর্তি ও ভাস্কর্য এক নয় তারা ভুল বলছেন। সত্যকে গোপন করছেন। এটি কোরআন ও সুন্নাহকে অমান্য করা।
[৪] কোরআন ও হাদিসের বিভিন্ন উদ্ধৃতি তুলে ধরে মুফতি ইনামুল হক কাসেমী বলেন, ইসলামে ভাস্কর্য ও মূর্তি উভয়ে নিষিদ্ধ।
[৫] বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি) মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে ভাস্কর্য নিয়ে পাঁচ মুফতির ফতোয়া লিখিত আকারে পাঠ করেন মওলানা এনামুল হক কাসেমী। দেশের বিভিন্ন এলাকার ৯৫ জন মুফতি এতে স্বাক্ষর করেন।
[৬] হেফাজত ইসলামের নায়েবে আমীর আব্দুর রব ইউসুফীসহ বেশ কয়েকজন নেতা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া-বেফাকের মহাসচিব মুফতি মাহফুজুল হক এবং বিভিন্ন ইসলামী দলের নেতৃবৃন্দ। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু