বাশার নূরু: [৪] কোভিড প্রিপেয়ার্ডনেস প্রথম সংশোধিত প্রকল্পের আওতায় ভ্যাকসিন কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ হাজার ৬৫৯ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।[৫] ভ্যাকসিন ক্রয়, সংরক্ষণ ও সরবরাহ বাবদ খরচ হবে ৪ হাজার ৩১৪ কোটি ৪৯ লাখ ১৭ হাজার টাকা। ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত ৩ হাজার ৩০ কোটি টাকা খরচ হবে ভ্যাকসিন কিনতে, বাকি অর্থ পর্যায়ক্রমে খরচ হবে। [৬] টিকা প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের ৫০ কোটি ডলার অর্থ সহায়তাকে একটি অন্যতম মাইলফলক হিসেবে অভিহিত করেছেন প্রকল্প পরিচালক ডা. মোহাম্মদ আজিজুর রহমান সিদ্দিকী।[৭] মঙ্গলবার গণভবন থেকে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা। শেরে-বাংলা নগরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী-সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।[৮] চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে পর্যায়ক্রমে ভ্যাকসিন পাওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে পরিকল্পনা কমিশনকে অবহিত করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। [৯] পাস হওয়া অন্য প্রকল্পগুলো হচ্ছে, জেলা পর্যায়ে আধুনিক তথ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ, সুন্দরবন সুরক্ষা, ভূমিকম্প ও অন্যান্য দুর্যোগকালে উদ্ধার অভিযানের জন্য যন্ত্রপাতি সংগ্রহ, জেলা মহাসড়কের যথাযথ মান ও প্রশস্ততা উন্নীতকরণ এবং চিটাগাং সিটি আউটার রিং রোড প্রকল্প। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব, সালেহ্ বিপ্লব