আমিরুল ইসলাম: [৩] নিরাপত্তা বিশ্লেষক ইসফাক ইলাহি আরও বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীর টহল বাড়াতে হবে। ক্যাম্পে যারা স্থানীয় নেতৃত্বে রয়েছে তাদেরকে আমাদের প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ আরও বাড়াতে হবে। অবৈধ অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তার মতে, রোহিঙ্গাদের হামলা-খুনোখুনি পুরোপুরি কখনােই দূর করা যাবে না। এত লোক একসঙ্গে থাকাতে এধরনের ঘটনা ঘটতেই পারে। [৪] মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার বলেছেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ভেতরে অবৈধ অস্ত্র কীভাবে এলো? এটা একটি বড় প্রশ্ন। ক্যাম্পের ভেতর মাদক ও নারী পাচারসহ নানা রকম বড় অপরাধ সংঘটিত হয়ে যাচ্ছে। সেখানকার কর্তৃপক্ষ রোহিঙ্গাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। [৫] তিনি বলেন, এতো সংখ্যক রোহিঙ্গাকে নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে তারা দেশের জনগণ ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার জন্য আগামীতে ভয়ানক হুমকি হয়ে দেখা দেবে। আমাদের সার্বভৌমত্ব ও জনগণের নিরপত্তার স্বার্থে সরকারকে অত্যন্ত কঠিন এবং শক্ত ভূমিকা নিতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব