বিশ্বজিৎ দত্ত: [৩] বাংলাদেশ ধানগবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহজাহান বারি বলেন, আগের কয়েক বছর ধানরে মূল্য কম ছিল কিন্তু বাজাওে চালেরর মূল্য সেই অনুপাতে কমেনি। এবারেও বন্যা ও আম্পাানের কারণে ১৫ লাখ টন ধান কম উৎপাদন হলেও সার্বিকভাবে ২৯ লাখ টন ধান বেশি উৎপাদন হয়েছে । কিন্তু কিছু নতুন ব্যবসায়ী যাদের হাতে এখন অনেক টাকা এরাই আসলে চালের মূল্য বৃদ্ধি করছে। [৪] মিলার এ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট খোরশেদ আলম অবশ্য এবক্তব্য অস্বীকার করে বলেন, বাজারে ধান ক্রয় করা যাচ্ছে না। তার মানে হলো কৃষকের কাছে ধান নেই। তবে তিনি স্বীকার করেন, ১৭টি বড় কোম্পানি এখন চালের বাজারে প্রবেশ করেছে। যারা চালসহ যে কোনো পণ্য মজুদ রাখার সক্ষমতা রাখে। এখন বাজারে শুধু মিলার নয় কর্পোরেটরাও রয়েছে। যাদের বাংলাদেশ ব্যাংক বিনা সুদে টাকা দিচ্ছে। কয়েক মাসে যারা সরকাররের কাছ থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকা পেয়েছে।
[৫] ধান গবেষক ড. মির্জ্জা মোফাজ্জল বলেন, ছোট মিলগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বড় মিল যারা মোটা চাল চিকন করতে পারে তারাই এখন মূল প্লেয়ার। সরকারের উচিৎ ছোট মিলগুলোকে টিকিয়ে রাখা। তিনি বলেন আগামীতে ধানের উৎপাদন ৮ থেকে ১০ গুণ বৃদ্ধি করার গবেষণা চলছে। প্রতি বিঘায় তখন ১০ টন ধান পাওয়া যাবে।
[৬] শাইখ সিরাজ, সরকারের আরও আগে থেকে আমদানি, সংরক্ষণ, ও আমদানিকারক বৃদ্ধির প্রতি জোর দেন। সম্পাদনা : সমর চক্রবর্তী