ইসমাঈল ইমু: [২] দুদক সূত্রে জানা যায়, সোনালী ব্যাংক থেকে ছলে-বলে-কৌশলে প্রায় চার হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে হলমার্ক গ্রুপের বিরুদ্ধে। আর যা সম্ভব হয়েছে ওই সময়ের ব্যাংক কর্মকর্তাদের সঙ্গে আঁতাত করে। এসব টাকা আত্মসাৎ হয় ফান্ডেড এবং নন ফান্ডেড উভয় খাত থেকে। [৩] এই অর্থ তথা ফান্ডেড টাকা আত্মসাৎ করায় দুদক এ পর্যন্ত ১১টি মামলা করেছে। ২০১২ সালের ১৪ অক্টোবর এই মামলাগুলো করা হয়। তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ৬ অক্টোবর মামলার চার্জশিটও দেয় দুদক। এবার নন ফান্ডেড এক হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে অনুসন্ধানে নামল দুদক। যার জন্য দুদক আট সদস্যের একটি কমিটিও গঠন করেছে।
[৪] একাধিকবার এই অনুসন্ধানের উদ্যোগ নেওয়া হলেও অজানা কারণে বারবার থেমে যায় অনুসন্ধান কার্যক্রম। তবে এবার দুদক বলছে, দ্রুতই দেওয়া হবে অনুসন্ধান প্রতিবেদন।
[৫] এ বিষয়ে দুদক কমিশনার ড. মো. মোজাম্মেল হক খান বলেন, যে ৪১টি ব্যাংক ও শাখায় এই আর্থিক লেনদেনগুলো হয়েছে সেখানে জাল জালিয়াতির কোনো আশ্রয় নেওয়া হয়েছে কি না, কোনো দুর্নীতি ঘটেছে কি না সেগুলো ফের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু