তরিকুল ইসলাম: [৫] নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব:) আব্দুর রশিদ মনে করেন, দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা যথেষ্ঠ হয়েছে এবং প্রয়োজনে সেটিকে আরও এগিয়ে নিতে হবে। কিন্তু এটাও মনে রাখতে হবে যে, দেশটির শাসন প্রক্রিয়া গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নেই। তাই ভিন্ন কিছু ভাবতে হবেই।
[৬] বাংলাদেশের তালিকা থেকে ৪২ হাজার রোহিঙ্গার তালিকা যাচাই-বাছাই করেছে মিয়ানমার। এর মধ্যে ২৮ হাজারকে তাদের অধিবাসী হিসেবে স্বীকার করেছে এবং ১৪ হাজার রোহিঙ্গার নাম তাদের ডাটাবেজে নেই বলে জানিয়েছে। [৭] পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, তারা শুধু বলে নেবো, কিন্তু নিচ্ছে না। তবে তাদের সঙ্গে সর্বশেষ আলাপে তাদেরকে আমার পজিটিভ মনে হয়েছে।
[৮] রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জাতিসংঘ ও বৈশি^ক সম্পদায়ের ভূমিকায় হতাশা প্রকাশ করে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, রোহিঙ্গাদের সাথে কথা বললে বুঝা যাবে এ নিয়ে তারাও কতটা হতাশ।
[৯] রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বরে একটি চুক্তি হলেও এখন পর্যন্ত একজন রোহিঙ্গাও স্বেচ্ছায় মিয়ানমার যেতে রাজি হয়নি। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু