কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২]সংস্থাটি বলেছে, পুনরায় স্কুল খোলার পরিকল্পনায় কোনো প্রচেষ্টাই বাদ দেয়া উচিত হবে না
[৩] ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক হেনরিয়েটা এইচ ফোর বিবৃতিতে বলেন, স্কুলগুলো থেকে মহামারি ছড়িয়ে না পড়ার জোরালো নজির থাকা সত্ত্বেও অনেক দেশই স্কুলগুলো বন্ধ রেখেছে তাও প্রায় এক বছর ধরে।
[৪] বিধিনিষেধ উঠিয়ে নিতে শুরু করার পর প্রথমেই যে প্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেবে তার মধ্যে অবশ্যই স্কুল থাকা উচিত।
[৫] দূরশিক্ষণ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে না পারা শিক্ষার্থীরা যাতে পিছিয়ে না থাকে তা নিশ্চিত করার জন্য ঘাটতি পূরণে বাড়তি ক্লাস নেয়াকে অগ্রাধিকার দেয়া উচিত। [৬] যেসব স্থানে উচ্চ মাত্রায় কমিউনিটি সংক্রমণ রয়েছে, যেখানে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চরম চাপের মধ্যে রয়েছে এবং যেখানে স্কুল বন্ধ রাখা অত্যাবশ্যক হয়ে দাঁড়ায়, সেসব স্থানে সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা নেয়া উচিত।
[৭] স্কুলের বাইরে থাকা শিশুর সংখ্যা ২ কোটি ৪০ লাখ বৃদ্ধি পেতে চলেছে। এটি এমন মাত্রায় বাড়ছে যা আমরা বিগত অনেক বছরেও দেখিনি।
[৯] শিশুদের পড়া-লেখা ও প্রাথমিক গাণিতিক সমস্যা সমাধানের দক্ষতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং একবিংশ শতাব্দীর অর্থনীতিতে সাফল্য অর্জনে যে দক্ষতার প্রয়োজন তা হ্রাস পেয়েছে। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু