মনিরুল ইসলাম: [৪] বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আনুশকার মা দাবি করেন, মামলাটি দ্রুত বিচার আইনে আনা, দিহান ও তার সঙ্গীদের বিচারের আওতায় আনা, একটি স্বচ্ছ ডিএনএ পরীক্ষা কার্যকর করা এবং নিহতের পরিবার যেন কোন অসুবিধার শিকার না হয় তার ব্যবস্থা করা। [৫] গত ৭ তারিখে আমার মেয়েকে অপহরণ করে দিহান ও তার সঙ্গীরা বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে আমার মেয়েকে অমানবিক নির্যাতন, ধর্ষণ এবং হত্যা করে আমাকে ফোন করা হয়। আমি হাসপাতালে গিয়ে দেখি দিহানসহ তার তিন সঙ্গী বসে আছে। তারা আমার পা জড়িয়ে ধরে বলে আন্টি আমাকে বাঁচান। যখন আমার মেয়েকে দেখতে চাই, তখন আমাকে দেখতে যেতে দেয়া হয়নি। কর্তব্যরত চিকিৎসক আমাকে জানায় আনুশকা মারা গেছে।
[৬] স্কুলছাত্রীর মা বলেন, বলা হচ্ছে, আমার মেয়ের সঙ্গে দিহানের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এটি একদমই ঠিক না। [৭] স্কুলছাত্রীর বাবা আল আমীন আহমেদ বলেন, আমার মেয়েকে প্রতিটা মুহূর্তে আমি আমার মায়ের মতো করে রেখেছিলাম। সে বিপদে পড়েছে আমাকে জানাতে ফোন করেছে। আমার কষ্টের বিষয় ওই মুহূর্তে আমি কলটা ধরতে পারিনি। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু