মাছুম বিল্লাহ: [৪] বুধবার ভারতের বাংলা দৈনিক যুগশঙ্খের খবরে বলা হয়েছে, বেনাপোল ও আখাউড়া সীমান্তের পর এই সীমান্তেও প্রতিদিন বিকালে বিএসএফ ও বিজিবির সদস্যরা ‘বিটিং রিট্রিট’ (যৌথ কুচকাওয়াজ) করবেন।
[৫] আসামের করিমগঞ্জের জেলা প্রশাসক আনবামুথান এমপি’র বরাতে পত্রিকাটি লিখেছে, এটি চালু করতে কাঁটাতারের সীমানার বাইরে ২০ বিঘা জমি প্রস্তুত করা হচ্ছে।
[৬] এদিকে ভারতের সরকারি একটি সূত্র জানিয়েছে, ভারত পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশ সীমান্তের বেশ কয়েকটি স্পটে বিটিং রিট্রিটের মাধ্যমে ‘ট্যুরিস্ট স্পট’ গড়ে তুলবে। এর মাধ্যমে ভ্রমণপিপাসুদের সামনে নতুন সুযোগ সৃষ্টির পাশাপাশি জাতীয়তাবাদী চেতনার সঞ্চার ঘটবে বলেও মনে করছেন বাহিনীর কর্মকর্তারা। [৭] ভারত সরকার এই প্রকল্পের নাম দিয়েছে ‘সীমা দর্শন’, অর্থাৎ সীমান্ত এলাকায় পর্যটকদের ঘুরে দেখার ব্যবস্থা। তবে সাধারণভাবে সরকারি কর্মকর্তারা একে ‘বর্ডার ট্যুরিজম’ বলেই অভিহিত করছেন। এ প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সীমান্তে ১০টি ট্যুরিস্ট স্পট গড়ে তুলবে ভারত। এর মধ্যে বাংলাদেশের বেনাপোল, আখাউড়া, সুন্দরবন এবং সিলেটের সীমান্ত বেছে নেওয়া হয়েছে। তারমধ্যে শেওলা সীমান্তও রয়েছে। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব