ভূঁইয়া আশিক: [৩] এই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক বলেন, ১০০ সদস্যের সিনেটে এখন ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান সমান সমান। সেখানে দুই-তৃতীয়াংশ সদস্য সম্মতি দিলে তবেই ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট পদ ছাড়তে বাধ্য হবেন। [৪] তিনি বলেন, ক্যাপিটল হিলে হামলায় ট্রাম্পের পার পাওয়ার কোনো উপায় নেই, আমেরিকান সিস্টেমেই। কারণ ওই ঘটনায় ৪ জন মানুষ মারা গেছেন। ঘটনার পেছনে তার স্পষ্ট উসকানি ছিলো। ফলে ট্রাম্পের জেল হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। আমেরিকা এতোদিন গণতন্ত্র হাইজ্যাক করে রেখেছিলো। এর মধ্যদিয়ে আমেরিকা তার গণতন্ত্র কিছুটা ফেরত পাবে। যদি কেউ মারা না যেতেন, তাহলে হয়তো বেঁচে যেতেন। [৫] ড. ইমতিয়াজ বলেন, ট্রাম্প ইস্যু বাইডেন প্রশাসনের হাতে খুব একটা থাকবে না। যখন মৃত্যুর জন্য দায়ী কে, এই প্রশ্ন আসবে আদালতে, তখন যথেষ্ট আলামত আছে ট্রাম্পের বিচারের জন্য। তবে ট্রাম্পের বিশাল সমর্থকগোষ্ঠী আছে, এমন বাস্তবতায় বাইডেন প্রশাসন কতোদূর কী করতে পারেন দেখার বিষয়। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব