সমীরণ রায়: [২] ঢাকা: পি কে হালদারের সহযোগী পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের এমডি সামী হুদা আরও বলেন, ২০১৬ সালের পর কোনো দুর্নীতি হয়নি। আমাকে দুটি লোনের ব্যাপারে দুদক ডেকেছিল। একটি ২১ কোটি ৬০ লাখ আর একটি ৩০ কোটি টাকার। আমি জয়েন করি ২০১৬ সালে। এই সময়ের পর থেকে কোনো আর্থিক দুর্নীতি হয়নি এই প্রতিষ্ঠানে। ২০১৭ সালে দুটো লোন দেওয়া হয় ২০১৯ সালে সেটা এডজাস্টও করা হয়েছে। লোন দুটি দেওয়ার প্রসিডিওর সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছে। [৩] তিনি বলেন, আমি ইন্টারভিউ দিয়ে জয়েন করি। ২০১৯ সালের পর পি কে হালদারের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক ছিল না। আপনারা প্রমাণ করেন আমার সঙ্গে যোগাযোগ আছে কি-না। [৪] বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তিনি এসব কথা বলেন।[৫] এর আগে দুদকের প্রধান কার্যালয় সেগুনবাগিচায় ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত পি কে হালদারের সহযোগী পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের এমডি সামী হুদাসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের উপ-পরিচালক মো. গুলশান আনোয়ারের নেতৃত্বে একটি টিম তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এরমধ্যে ছিলেন পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের সিইও এবং এমডি সামী হুদা, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট কাজী আহমেদ জামাল, সিএফও মানিক লাল সম্মাদার ও হেড অব ক্রেডিট মো. মাহমুদ কায়সার। [৬] গত ১০ জানুয়ারি প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা ‘পাচার করে’ বিদেশে পালিয়ে যাওয়া প্রশান্ত কুমার হালদারের (পি কে হালদার) চার ‘সহযোগী’কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে দুদক। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু