রায়হান রাজীব: [৩] ১৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে দ্বিতীয় ধাপের পৌরসভা নির্বাচন। নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন স্থানে বাড়ছে সংঘাত-সংঘর্ষ। [৪] সম্প্রতি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বিদ্রোহী প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষে মঙ্গলবার একজন নিহত হয়েছেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার বক্তব্যে তোলপাড় চলছে স্থানীয় ও জাতীয় রাজনীতিতে। [৫] পর্যবেক্ষকরা বলছেন, নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়ে আসবে সংঘাতের মাত্রা তত বাড়বে। এছাড়া তৃণমূল আওয়ামী লীগে হাইব্রিড প্রার্থীদের কারণে এই সংঘাতের আশঙ্কা আরো বাড়ছে। এ পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশন এবং স্থানীয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলারও অভিযোগ উঠেছে। [৬] রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনো কোনো ক্ষেত্রে দলীয় নেতৃত্ব বিকশিত হলেও একই সঙ্গে বেড়েছে দলীয় কোন্দল, বেড়েছে রাজনীতি বহির্ভূত পেশি শক্তির চর্চা। [৭] স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ বলেন, নির্বাচন কমিশনকে এ বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। প্রার্থীদের সংঘর্ষ-সংঘাত যেন সাধারণ ভোটারদের আতঙ্কের কারণ না হয়। তিনি বলেন, ইসিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা নিয়ে ভোটকেন্দ্র, প্রার্থী এবং ভোটারদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু