দেবদুলাল মুন্না : [২]একে অভূতপূর্ব বলে উল্লেখ করেছেন ইমোর ভাইস প্রেসিডেন্ট । [৩] মেসেজিং অ্যাপ ইমো গতকাল তাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়ে বলছে, বাংলাদেশিদের ইমোর ব্যবহার রেকর্ড ছুঁয়েছে। টেকডটনেট, বিবিসি
[৪] বিবিসি জানায়, ইমো অনেক বেশি জনপ্রিয়। যে কোন অভিবাসী কর্মী ও তাদের আত্মীয় স্বজনদের সাথে কথা বললেই জানা যাবে তাদের মোবাইল ফোনে ইমো ইন্সটল করা আছে। [৫] ইমো ব্যবহারের ক্ষেত্রে মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী বাংলাদেশিরা সবচেয়ে এগিয়ে। বড় কারণ হলো, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বিশ্বের অন্যান্য জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপগুলোর ব্যবহার নিষিদ্ধ। [৬] ইমো’র মিডিয়া সেলের নির্বাহী ডিফেন কার্ল টেকডটনেটকে বলেন, ইমোতে মেসেজ কমপ্রেসড হয়ে যায়। অর্থাৎ ফাইল সাইজ ছোট হয়ে আসে। অন্য মেসেজিং অ্যাপের তুলনায় ইন্টারনেট ডাটা কম ব্যবহার হয়। আর ইমোর বিভিন্ন ভার্সন রয়েছে, তাই সেটি প্রায় সব ধরনের হ্যান্ডসেটে ইন্সটল করা যায়।[৭] বিশ্বজুড়ে ১৫০টিরও বেশি দেশে ৬২ ভাষার ২০ কোটিরও বেশি মানুষ ইমো ব্যবহার করেন। তবে এই অ্যাপ নিয়ে অনেকের অভিযোগও রয়েছে। অ্যাপটি ইন্সটল করা মাত্রই একের পর এক বিরতিহীন নোটিফিকেশন আসতে থাকে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব