আনিস তপন : [২]বনভূমি দখলের মাধ্যমে যারা বাড়ি-ঘর, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, হাট-বাজার তৈরি করেছে তাদের প্রথমে বোঝানো হবে। সরকার মানবিক কারণেই এটা করবে। তবে ব্যর্থ হলে এখানেও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে তাদের উচ্ছেদ করা হবে। [৩]বৃহস্পতিবার এই প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন। [৪] তিনি বলেন, দীর্ঘকাল থেকে দখলদাররা অবৈধভাবে বন দখল করে আছে। নদীভাঙ্গন, জনসংখ্যার আধিক্যে অনেক স্থানে বনের জায়গা অবৈধভাবে দখল করে বাড়ি-ঘর বানিয়ে বসবাস করছে অনেকে। দুর্গত এমন অনেককে তাই এর আগে পরিচালিত অভিযানে উচ্ছেদ করা সম্ভব হয়নি। [৫]তাছাড়া বনের অনেক স্থানে অবৈধ দখলের মাধ্যমে শিল্প কারখানা স্থাপন করেছেন শিল্পপতিরা। [৬]এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দেশের আয়তনের শতকরা ২৫ ভাগ বনভূমি থাকতে হবে, এমন শর্ত রয়েছে। এরই মধ্যে প্রায় ২২ ভাগ বৃক্ষ আচ্ছাদন তৈরি করা হয়েছে। আশা করছি ২০৩০ সালের মধ্যে ২৫ ভাগ বৃক্ষ আচ্ছাদন তৈরি সম্ভব হবে। তবে এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে শুধু বনে ২৫ ভাগ হবে না। কারণ রোহিঙ্গাদের আবাসস্থল তৈরীতে কক্সবাজারে বনভূমির বিশাল একটা অংশ উজার হয়ে গেছে। ভাষানচরে তাদের স্থানান্তরিত করা হলে কক্সবাজারে বনের খালি অংশসহ সারাদেশে বনের খালি অংশে নতুনভাবে বন সৃজন করা হবে। সম্পাদনা : মোহাম্মদ রকিব