আব্দুল্লাহ মামুন : [৩] প্রায় ছয় বছর পর বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির অন্যতম বাজার মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর পথ বড় আকারে খুলছে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তিন বছরে ১৫ লাখ কর্মী নেবে মালয়েশিয়া।[৪] অভিবাসন বিশেষজ্ঞ আসিফ মুনির বলেন, নতুন যে চুক্তি হয়েছে সেটি পরিপূর্ণ হওয়া উচিত। বিগত সময়ে চুক্তি হয়েছিলো জি টু জি (সরকার থেকে সরকার)। এখন বেসরকারি রপ্তানিকারকদের যুক্ত করে, সরকারি ব্যবস্থাপনায় (জি টু জি প্লাস) মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো হবে। [৫] শ্রমবাজার বন্ধ হওয়ার ক্ষেত্রে উভয় পক্ষের মধ্যস্বত্বভোগী বা দালালদের কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার জন্য অতীত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। বাংলাদেশি যারা মালেশিয়ায় অনথিভূক্ত আছে তাদের বিষয় কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং কীভাবে নথিভূক্ত করা যায় সেটা দেখতে হবে। [৬] শ্রমবাজারে যে কাজগুলোতে আমরা অভ্যস্ত তার থেকে আরেকটু উন্নততর কারিগরি শিক্ষা দেওয়া এবং এর জন্য বাহিরে গ্রহণযোগ্য সনদ প্রদান করার ব্যবস্থা করতে হবে। শ্রমবাজারগুলোতে সবসময় খোঁজ রাখা, পরিদর্শন করা এবং সেগুলোর ভিত্তিতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। [৭] অভিবাসন বিশেষজ্ঞ শরিফুল হাসান বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে প্রায় ১ কোটির বেশি লোক থাকে, প্রথমত কর্মীদের প্রাধান্য দিতে হবে, যেনও তাদের ফিরে আসতে না হয়। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব