বিশ্বজিৎ দত্ত: [২] ব্যস্ত এই অর্থনীতিবিদ অবসর বলতে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, গাড়িতে ট্রাফিক জ্যামে অবসর পাই। এখন কোভিডে তিনিই টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা গ্রামে ছুটে যাচ্ছেন। ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতার অতিথি হওয়া থেকে শুরু করে স্কুলের বিল্ডিং করার অর্থায়নেও যুক্ত হচ্ছেন। [৩] মঙ্গলবার তিনি বলেন, আমার ঠাকুরদার জমিদারি ছিলো এলেঙ্গায়। ১৮৪৮ সালে ঠাকুমার নামে প্রতিষ্ঠা করা হয় জিতেন্দ্রবালা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। বাবা দেবেশ ভট্টাচার্য প্রতিষ্ঠা করেন একটি বয়েজ স্কুল। এগুলো দেখাশুনা করতে যেতে হয়। দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্যের নামে একটি ফাউন্ডেশন আছে। তার অর্থ দিয়ে এলাকার বিভিন্ন সেবামূলক কাজ করা হয়। মা ও শিশুদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়। বালিকা বিদ্যালয়ে একটি নতুন ৫ তলা বিল্ডিং করে দিচ্ছি। আগামী ৩০ জানুয়ারি ভবনটি উদ্বোধন হবে। এলাকায় কম্বল, শীত বস্ত্র বিতরণ করেছি। সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালিয়েছি। [৪] তিনি আরও বলেন, এলাকায় বাবা ও ঠাকুরদার সম্পদ রয়েছে। উত্তাধিকার হিসাবে তাদের অর্থ এলাকার উন্নয়নে খরচ করছি। এগুলো আমার নিজের আয়ের অর্থ নয়, উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া। আর এখন এলাকায় যেতে আমার ভালোই লাগে। আগে হঠাৎ হঠাৎ যেতাম। এখন অফ ডের দিনগুলোতে গ্রামে না যেতে পারলে বরং খারাপ লাগে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব