শিমুল মাহমুদ: [৩] বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের হাতে পৃথকভাবে করোনার টিকার দুটি বক্স তুলে দেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। [৪] হাইকমিশনার বলেন, ভারত উপহারস্বরূপ বাংলাদেশকেই সবচেয়ে বেশি টিকা দিয়েছে। সবার আগে প্রতিবেশী নীতির অংশ হিসেবে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের প্রতি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয় ভারত। [৫] পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন বলেন, ‘আমাদের দুই দেশের মধ্যে যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, তা আবারও প্রমাণিত হলো।’ [৬] ভারতের সরকার ও জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘ভারত আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে যেমন সহযোগিতা করছিলো, এই মহামারিতে তারা ভ্যাকসিন দিয়ে তেমনি সহযোগিতা করেছে।’ [৭] এর আগে টিকা নিয়ে এয়ার ইন্ডিয়ার একটি উড়োজাহাজ বেলা ১১টার দিকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। [৮] বিমানবন্দর থেকে দুটি ফ্রিজার ভ্যানে করে টিকার বাক্স নিয়ে যাওয়া হয় তেজগাঁওয়ে ইপিআই স্টোরেজে। ‘ভ্যাকসিন মৈত্রীর’ আকাশী রঙের ব্যানারে ঢাকা সেই ভ্যানের গায়ে আঁকা ছিলো দুই দেশের পতাকা। লেখা ছিলো, ‘ভারতীয় জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জনগণের জন্য উপহারস্বরূপ ভারতে উৎপাদিত ২০ লাখ ডোজ কোভিড ভ্যাকসিন।’ সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব