আসিফুজ্জামান পৃথিল:[২]এর মধ্য দিয়ে গড়ে উঠছে এক নতুন ধরনের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম [৩]গত কয়েক মাস ধরে চীন সরকার তার ১২.৯ ট্রিলিয়ন ডলারের শ্যাডো ব্যাংকিং সিস্টেমকে আরও মজবুত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বুধবার চীনের ব্যাংকিং ও ইন্স্যুরেন্স রেগুলেটারি কমিশন এক পাবলিক নোটিশে জানিয়ে দেয়, তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে ট্রায়াল র্যাংকিং সিস্টেমের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। দ্য ডিপ্লোম্যাট
[৪]এছাড়াও সম্প্রতি আলিবাবার সিস্টার কনসার্ন অ্যান্ট এর আইপিও আটকে দেওয়া হয়। ফলে ইতিহাসের বৃহত্তম আইপিও থেকে বঞ্চিত হন বিনিয়োগকারীরা। বিশ্লেষকরা বলছেন, চীনা নীতি নির্ধারকরা নিজ দেশের অর্থনীতি নিয়ে ভিন্ন ধরণের এক খেলায় নেমেছেন। এভাবে চললে, ছোট ও মাঝারী ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্মগুলো বিদেশে বিনিয়োগ বাড়াবেই। ফলে গড়ে উঠবে, ভিন্ন ধরণের এক চীনা বলয়। চীন সরকার চায়, অন্য দেশগুলোকে সুবিধা দিয়েই নিজেদের পক্ষে আনতে, চাপ দিয়ে নয়। [৫]দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বাজারগুলোতে রীতিমতো শেকড় গজিয়ে বসছে চীনা ভেঞ্চার ক্যাপিটালগুলো। ১৯৯০ সালের পরে যাত্রা শুরু করলেও বিশ্বের ৪০ শতাংশ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল বাজারই দখল করে ফেলেছে চীনা ফার্মগুলো। তবে মজার ব্যাপার হলো কোম্পানিগুলোও সবচেয়ে লোভনীয় বাজার ভারতে ব্যবসা করছে না। কোম্পানিগুলোর প্রধান লক্ষই ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশ। [৬]এসব কারণে বিনিয়োগ এবং স্টার্টআপের এক নতুন ঘরানা তৈরি হয়েছে। স্টার্টআপ জিনিসটি আর যুক্তরাষ্ট্র নির্ভর নেই। তা ছড়িয়ে যাচ্ছে এশিয়ার দেশে দেশে। এর কৃতিত্ব চীনা কোম্পানিগুলো দাবি করতেই পারে। সম্পাদনা : মোহাম্মদ রকিব