শাহীন খন্দকার: [৩] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহা পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা জানিয়েছেন, অ্যাপসের মাধ্যমে রেজিষ্ট্রিকৃতরাই প্রথম এই টিকার সুযোগ পাবেন।
[৪] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডাইরেক্টর অধ্যাপক ডা.মোহম্মদ রোবেদ আমিন জানান, রাজধানীর চারটি সরকারি হাসপাতালের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল, মুগদা, কুয়েত, কুর্মিটোলা মেডিকেল কলেজে প্রথম টিকা দেয়া হবে। এছাড়াও অন্যান্য বিভাগেও সরকার নির্ধারিত সরকারি হাসপাতাল থেকে করোনাভাইরাসের টিকা দেয়া হবে। [৫] ইতিমধ্যে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ৪টি বুথ নির্মাণ করে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীদের টিকা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক।[৬] ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক জানান, জরুরি বিভাগের আন্ডারগ্রাউন্ডে ভ্যাকসিন দেওয়ার স্থান ঠিক করা হয়েছে। আপাতত সেখানেই প্রথমে চারটা বুথ করে করোনা ভাইরাসের টিকা দেওয়া হবে। [৭] প্রতিটি বুথে দুজন করে নার্স ও ভলান্টিয়াররা থাকবেন। যাদের টিকা দেওয়া হবে তাদের আধা ঘণ্টা পর্যক্ষেণে রাখা হবে। টিকা সংরক্ষণের জন্য আমাদের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা আছে। আমরা চিন্তাভাবনা করছি করোনা প্রতিরোধের ভ্যাকসিন সাতদিনের জন্য আনব। সেগুলি ফুরিয়ে গেলে আবার সাতদিনের জন্য আনব।[৮] পরিচালক নিজেও টিকা নেবেন জানিয়ে বলেন, আমরা প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি, সরকার যেদিন থেকে চাইবে সেদিন থেকেই টিকা প্রয়োগের কার্যক্রম শুরু করা হবে।[৯] রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,সিটি করর্পোরেশনের নগর ভবন, রাজশাহী পুলিশ লাইন্স হাসপাতাল এবং রাজশাহী সেনানিবাস হাসপাতালে দেয়া হবে। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু