রবিউল আলম : ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের হিরিক পড়েছে, তখন অনেক শ্রমিকের প্রয়োজন হবে। ভাসানচরে মানব উন্নয়নের ইতিহাস রচনা করছেন শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গাদের উন্নত জীবনের ব্যবস্থা করছেন। অং সান সু চির কলঙ্ক ও সেনাবাহিনীর নির্মমতার জন্য মিয়ানমার বিশ্ব থেকে আলাদা হয়ে পরেছেন, উন্নয়ন স্থবির। ভারতের মোদী সরকারের মৌলবাদ নীতি মানব ও শান্তি অর্জনে ব্যর্থ হওয়ায় অর্থনীতি অর্জনেও ব্যর্থ। পাকিস্তান আজ তলানিতে। চীন বাংলাদেশকে পাশে পেয়ে হাত ছাড়া করতে চাইবে না। বিশ্বের পরাশক্তির দেশগুলো আজ বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক চায়। ভারত ভ্যাকসিন দিয়ে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে চায়। চীন হাজার হাজার পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা নিয়ে ঘুরছে, শেখ হাসিনার যোগ্য রাষ্ট্রনীতির জন্যে। মুজিব জন্মশতবার্ষিকীর চেয়ে বড় উপহার জাতির জন্য আর কী হতে পারে? কুচক্রী মহল কি চক্রান্ত থেকে থেমে আছে? দেশকে অশান্ত করার জন্য ভাস্কর্য ইস্যু, রোহিঙ্গা পুনর্বাসনে ভাসানচরে প্রতিবন্দকতা, আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশে সামরিক বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিয়ে গোপন ও প্রকাশ্যে আলোচনা, নির্বাচনে ভোট না পেলে জ্বালাও-পোড়াও দেশের জন্য কতটুকু সম্মান জনক? এতোটুকুু জ্ঞান না থাকার রাজনীতি দিয়ে কী অর্জন করতে চান, কী করতে চান দেশ ও জাতির জন্য ? জাতি পরিস্কার হতে পারছে না বলেই ভোট নিয়ে কোন মাথা ব্যাথা নাই আমি মনে করি। খালেদা জিয়াকে শেখ হাসিনা নিয়ে এসে ক্ষমতায় বসিয়ে দিলে কী এতোগুলো পরাশক্তিকে মোকাবেলা করে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সম্মান রক্ষা করার ক্ষমতা রাখেন? এতোগুলো চোর আমলা কামলা আন্তর্জাতিক চিটার বাটপার, ভালো- মন্দ বাছাই করার ক্ষমতা রাখেন? মেজর (অব.) আখতারুজ্জামানে ভাষায় বলতে চাই, বিএনপির চাইতে শেখ হাসিনার রাষ্ট্র শাসন এই মুহূর্তে মঙ্গলজনক। দলমত নির্বিশেষে আসুন আমরা সবাই এই বিচক্ষণতাকে সম্মানের সাথে গ্রহণ করি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রজ্ঞা বিচক্ষণতা, অহিংস নীতিকে কাজে লাগিয়ে দেশ ও জাতিকে উন্নত দেশ উপহার দিতে সহায়ক শক্তি হই। ফেসবুক থেকে