শিমুল মাহমুদ: [৫] ভ্যাকসিন বহনকারী এয়ার ইন্ডিয়ার বিশেষ ফ্লাইটটি সোমবার সকাল ১০টা ৫৬ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়। টিকা গ্রহণ করেন বেক্সিমকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান পাপন। উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও ঔষধ প্রসাশনের কর্মকর্তারা। [৬] বিমানবন্দরে কাষ্টমসের প্রক্রিয়া শেষে নয়টি ফ্রিজার ভ্যানে করে নিয়ে যাওয়া হয় টঙ্গীর বেক্সিমকোর ওয়্যারহাউজে। সেখান থেকে টিকার প্রতিটা ব্যাচ থেকে স্যাম্পল যায় সরকারের ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবে, কোল্ড চেইনের ক্ষেত্রে কোনো ব্যত্যয় ঘটেছে কিনা বা সঠিক তাপমাত্রায় বাংলাদেশে এসেছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার পর সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন জেলার ইপিআই স্টোরে পাঠানো হবে।৭] জনাব নাজমুল হাসান বলেন, ৬৪ জেলায় যেসব জায়গার সরকার পৌঁছে দিতে বলেছে, আমরা সেখানে নিজস্ব গাড়িতে করে পৌঁছে দিবো। সেখানেও টেম্পারেচার মনিটরিং ডিভাইস দেওয়া আছে। প্রতি পনের মিনিট পর কত টেম্পারেচারে ছিলো তার রেকর্ড দিয়ে দেবো। [৮] বিমান বন্দরে ঔষধ প্রসাসনের এক কর্মকর্তারা জানান, ভ্যাকসিনটির মেয়াদ রয়েছে এপ্রিল মাস পর্যন্ত। তবে এটা দ্রুত ব্যবহার করা ভালো। [৯] বেক্সিমকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, আমরা আরো দুটি ভ্যাকসিনের জন্য অপেক্ষা করছি। দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত হবে, আমরা দেশে কি ভ্যাকসিন বানাবো। [১০] তিনি জানান, বেক্সিমকো যে ১০ লাখ টিকা আনবে। এই টিকা মূলত ওষুধ শিল্পের সঙ্গে সম্পর্কিত ব্যক্তিদের দেওয়ার জন্য। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু