সমীরণ রায়, কামাল পারভেজ: [৩] ৪১টি ওয়ার্ডের ৭৩৫টি কেন্দ্রে ইভিএমের মাধ্যমে ভোট হয়েছে। সকাল থেকেই নগরীর অন্তত ১৫ এলাকায় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, সংঘর্ষ ও গুলির ঘটনা ঘটে। চট্টগ্রামের ১৩নং পাহাড়তলী ওয়ার্ডের একটি ভোটকেন্দ্রের সামনে দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষে ভাইয়ের গুলিতে ভাই খুন হয়েছেন। তার নাম আলাউদ্দিন। এতে ৪ জন আহত হন। খুলশী থানাধীন ইউসেফ আমবাগান টেকনিক্যাল স্কুল কেন্দ্রে নির্বাচনী সহিংসতায় খুন হন অটোরিকশা চালক। [৪] আওয়ামী দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত হয়েছেন সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা মো. মঈন উদ্দীন। [৫] ৩৪ নং পাথরঘাটা ওয়ার্ডের ভোটকেন্দ্র ঘেরাও করে হামলা এবং ইভিএম ভাঙচুর করায় বিএনপি সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থী মোহাম্মদ ইসমাইল বালিকে আটক করে পুলিশ। উত্তর পাহাড়তলী ৯ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থী জহুরুল ইসলাম জসিমকে আটক করে পুলিশ।[৬] ভোট বর্জন করেছেন ১৪, ১৫ ও ২১ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থী মনোয়ারা বেগম মনি, ১১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোরশেদ আকতার।[৭] চট্টগ্রাম বিএনপির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী দাবি করেন, বেশির ভাগ কেন্দ্র ভোটার শূন্য ছিলো। এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব, শাহানুজ্জামান টিটু