সাদেক আলী: [৩] ডিবিসি টেলিভিশনের রাজকাহন অনুষ্ঠানে ‘অনলাইন থেকে আল জাজিরার প্রতিবেদন সরবে?’ শীর্ষক আলোচনায় আলোচকরা একথা বলেন। [৪] সিনিয়র সাংবাদিক নাদিম কাদির বলেন, প্রথমে চিন্তা করতে হবে এটা আসলেই সাংবাদিকতা কি না? আল জাজিরার মত একটা টেলিভিশন চ্যানেল কীসের ভিত্তিতে এ স্টোরিটা অন এয়ার করলে। এটা একটা বিবেচনার বিষয়। তারা জোর করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ডিল করার চেষ্টা করেছে।
[৫] ব্যারিস্টার তানজীব-উল আলম বলেন, একজন নাগরিক মামলা করেছেন। যারা এই ডকুমেন্টরিতে জড়িত ছিলো বলে তিনি মনে করেছেন, তাদের চারজনকে তিনি আসামি করেছেন। কোন ধারায় করেছেন, সুরাহাটা সেটার ওপরে ডিপেন্ড করবে। [৬] ব্লগার আরিফ জেবতিক বলেন, আমি মনে করি, আল জাজিরার রিপোর্ট নিয়ে সরকারের কিছু করার দরকার নেই। [৭] অধ্যাপক ড. এম কায়কোবাদ বলেন, কোনো সন্দেহ নেই, মৌলিক শিক্ষার অবশ্যই প্রয়োজন। আমাদের কাছে যত বড় হাতিয়ার থাকবে আমাদের তত বেশি দায়িত্ববান হতে হবে। আমাদের কোনো তত্ত্বাবাধায়ক সরকারের আমলে বিবিসি সেনাবাহিনীর নামে নেতিবাচক বক্তব্য দিয়েছিলো। পরে তারা স্বীকার করে নেয়, বক্তব্যটি ভুল ছিলো। [৮] তিনি আরও বলেন, আল জাজিরা একটা বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে তারা এই কাজটি করেছে। এটা যদি আমরা প্রতিষ্ঠিত করতে পারি তাহলে উপকার পাওয়া যাবে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব