আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩] ইয়াঙ্গুন এবং দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর দাউইসহ পুরো মিয়ানমার জুড়েই এই ছত্রভঙ্গের ঘটনা ঘটে। দেশটির নাও মিডিয়া গ্রুপ একটি ভিডিও পোস্ট করেছে, যেখানে বুকে গুলিবিদ্ধ একজনকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। বিশেষত ইয়াঙ্গুনে আহতের সংখ্যা ২০ এর বেশি। সেখানে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে। আল জাজিরা
[৪] জাতিসংঘে নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত দেশটির সরকারের বিরুদ্ধে সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিয়ে বরখাস্ত হওয়ার পর বিক্ষোভে এই সহিংসতার ঘটনা ঘটলো। রয়টার্স
[৫] মিয়ানমারে বিক্ষোভ যতো তীব্র হচ্ছে, নিরাপত্তা বাহিনী ততটাই আগ্রাসী হয়ে উঠছে। এই নিয়ে দেশটিতে ৫ বিক্ষোভকারী নিহত হলেন। যেখানেই বিক্ষোভকারীদের দেখা যাচ্ছে, সঙ্গে সঙ্গে তাদের গ্রেপ্তার করছে পুলিশ। ইরাবতি
[৬] ইয়ানকিসেও পুলিশ গুলি ও স্টান গ্রেনেড ব্যবহার করেছে। শহরটির বাসিন্দারা বলছেন, পুলিশ নিজেদের গাড়ি থেকে নেমেই কোনও হুশিয়ারি ছাড়া গ্রেনেড ছুড়তে শুরু করে। এতে আহত হয়েছেন অনেকে। [৭] পায় জ হেইন নামের একজন উদ্ধারকর্মী বলেন, দক্ষিণাঞ্চলীয় দাওয়েই শহরে তিনজন নিরাপত্তা বাহিনীর ছোড়া গুলিতে নিহত হন। ২০ জনের মতো আহত হন রাবার বুলেটে। নিহত ব্যক্তির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এএফপি
[৮] ইয়াঙ্গুনে শিক্ষকদের একটি বিক্ষোভে হস্তক্ষেপ করে নিরাপত্তা বাহিনী। এতে একজন নারী শিক্ষক নিহত হন। তবে তিনি ঠিক কীভাবে নিহত হয়েছেন, তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। সম্পাদনা : মোহাম্মদ রকিব