আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৪] বৃহস্পতিবারও দেশটির প্রধানতম শহর ইয়াঙ্গুনে বড় ধরনের বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভ হয়েছে মান্দালয়তেও। বুধবার নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে দেশটির ৩৮ জন মারা যায়। সব মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৮-তে। এরপরেও দমন করা যাচ্ছে না বিক্ষোভ। দ্য ইরাবতি । [৫] সামরিক অভ্যুত্থান এবং বিক্ষোভ দমন করার উদ্দেশ্যে মিয়ানমার সরকারের নেওয়া সহিংস পদক্ষেপের বিশ্বজুড়ে সমালোচনা হলেও মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এখন পর্যন্ত সব ধরনের সমালোচনা উপেক্ষা করেছে। তবে এবার বড় ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে পশ্চিমা দেশগুলো। বিবিসি । [৬] ইয়াঙ্গুনের বিক্ষোভকারীরা বলছেন, তারা বন্দুক ভয় পেতেন। কিন্তু নিরাপত্তা বাহিনীর গুলির গর্জন সে ভয় কাটিয়ে দিয়েছে। তারা এখন নতুন উদ্যমে আন্দোলন শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এই সরকারকে দমন করতে চাইলে সাধারণ নিষেধাজ্ঞায় কাজ হবে না। প্রয়োজন শান্তিরক্ষীদের। সম্পাদনা : মোহাম্মদ রকিব