সালেহ্ বিপ্লব: [৩] শুক্রবার শুরু হওয়া চীনের পার্লামেন্ট (ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস) অধিবেশনে এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। চীন সরকার জানিয়েছে, হংকংয়ের প্রশাসনিক কাউন্সিলে শুধুমাত্র দেশপ্রেমিক, অর্থাৎ চীনের প্রতি অনুগত ব্যক্তিরাই প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন। বিবিসি
[৪] ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের (এনপিসি) ভাইস চেয়ারম্যান ওয়াং চেন বলেছেন, হংকংয়ে বিদ্যমান সংবিধান পর্যালোচনা করে দেখা হবে। প্রধান নির্বাহী ও লেজিসলেটিভ কাউন্সিল নির্বাচনের বর্তমান নিয়ম খতিয়ে দেখা হবে। গার্ডিয়ান। [৫] হংকংয়ের ‘কেবল টিভি’ ও ’নাও টিভি’ জানায়, চীনের যে পরিকল্পনা, তাতে নির্বাচন কমিটির আকার বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। কমিটির সদস্য সংখ্যা ১২০০ থেকে বাড়িয়ে ১৫০০ করা হবে। আইনসভার আসন ৭০ থেকে বাড়িয়ে ৯০টি করা হবে। [৬] চীনের এই কাজকর্ম একদমই ভালোভাবে নিচ্ছে না ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ইইউ’র একজন মুখপাত্র জানান, সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তার রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব ভেবে দেখতে হবে। হংকংয়ের নির্বাচনে ভেটো দেওয়ার যে ক্ষমতা চীন চাইছে, তা মৌলিক অধিকার, বহুদলীয় রাজনীতি এবং গণতন্ত্রের মূলনীতিকে ভূলুণ্ঠিত করবে। সম্পাদনা : মোহাম্মদ রকিব