শরীফ শাওন: [৪] গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণার পর বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবিবুল্লাহ সিরাজী বলেন, দুপুর ১২ টা থেকে মেলা কার্যক্রম পরিচালিত হবে। [৫] রোববার বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি ফরিদ আহমেদ বলেন, কোন যুক্তিতে সময় নির্ধারণ করেছেন তা তারাই বলতে পারবেন। মেলার বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কোন আলোচনা হয়নি। [৬] সমিতির নির্বাহী পরিচালক ও প্রকাশক মনিরুল হক বলেন, মেলাটি বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত হলে হয়তো আশপাশের লোকজন রিক্সা নিয়ে মেলায় আসতে পারতো। বিশেষ দিন ছাড়া দর্শনার্থীরা কখনোই দুপুরে মেলায় আসে না। [৭] তিনি বলেন, মেলার সফলতা এমনিতেই জিরো এখন এটা ‘বিগ জিরো’তে পরিণত হয়েছে। যেখানে মানুষের চলাচল সীমিত করা হয়েছে সেখানে মেলা খোলা রাখার যৌক্তিকতা নেই। মেলা যতটুকু হয়েছিলো এতটুকু থাকলেই ভালো হতো।
[৮] আগামী প্রকাশনীর প্রকাশক ওসমান গণি বলেন, কৌতুক করারও একটা সীমা থাকে। আমাদের ১০৯টি বই প্রকাশ পেয়েছে। অতিরিক্ত কর্মচারী নিয়েছি, প্যাভিলিয়ন ভাড়া ও তৈরি করেছি। স্টল তৈরি করেছি। এসবে যে টাকা খরচ করেছি এ পর্যন্ত সেই টাকার বিক্রি হয়নি, বইয়ের টাকা তো দুরের বিষয়। গড়ে ১০ টাকাও ফেরত আসবে না। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু