তারিক আল বান্না: ড. একে আব্দুল মোমেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা বড়লোকেরা নেয়। সরকারি কর্মচারী, কিছু বড় ব্যবসায়ী, নাগরিক সমাজ ও রাজনীতিবিদ- তাদের ভিসার দরকার হয়। আর তারা, যাদের ছেলেমেয়ে বিদেশে পড়ে, বিদেশে বাড়ি বানিয়েছেন, যারা টাকা পাচার করেছেন। নতুন ভিসানীতি হওয়ার ফলে হয়তো আশা করি, টাকা পাচারের পথ সঙ্কুচিত হবে। কারণ, ওনারা নিয়ে গিয়ে তো স্থাপনা তৈরি করেন। আর যারা গরিব লোক নির্বাচনে রাজনৈতিক দলের পোলিং এজেন্ট হয়, তারা তো ভিসার জন্য আসেই না। যদি এই ভিসা নীতির কারণে জ্বালাও-পোড়াও বন্ধ হয়, তা হবে আশীর্বাদ। সূত্র: প্রথম আলো 

শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে বাংলাদেশ হেলথ ওয়াচ আয়োজিত ফিফটি ইয়ার্স অব বাংলাদেশ: অ্যাডভান্সেস ইন হেলথ শীর্ষক প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সূত্র: ডেইলি স্টার

ভিসা নীতি বাতিল করতে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে কোনো আবেদন করবেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের আবেদন করার কোনো প্রয়োজন নেই। আমরা একটি সুন্দর, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য যা যা করার দরকার, সেই ইনস্টিটিউশন ডেভেলপ করেছি। আমরা একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করব। সেখানে অন্য লোক সাহায্য করেন ভালো, না করলেও উই আর কমিটেড টু ইট। সম্পাদনা: এল আর বাদল, সালেহ্ বিপ্লব