প্রকাশিত: Thu, Apr 27, 2023 12:46 PM আপডেট: Tue, Jun 24, 2025 5:37 PM
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের প্রয়াণ দিবস, তিনি অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন
আশিক নূরী : [১] আবুল কাশেম ফজলুল হক ছিলেন একজন আইনজীবী, লেখক এবং সংসদ সদস্য। তিনি রাজনৈতিক মহল ও সাধারণ মানুষের কাছে ‘শের-ই-বাংলা’ এবং ‘হক সাহেব’ নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি রাজনৈতিক অনেক পদে থেকে দায়িত্ব পালন করেছেন। এর মধ্যে ‘কলকাতার মেয়র (১৯৩৫)’, ‘অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী (১৯৩৭-১৯৪৩)’, ‘পূর্ববঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী (১৯৫৪)’, ‘পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (১৯৫৫)’, ও ‘পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর (১৯৫৬-১৯৫৮)’।
[২] এ. কে. ফজলুল হক ১৮৭৩ সালে ২৬ অক্টোবর বরিশাল জেলার রাজাপুর থানার সাতুরিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর আদি পৈতৃক নিবাস পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলায়। তাঁর পিতার নাম কাজী মুহম্মদ ওয়াজেদ ও মাতা সাইদুন্নেসা খাতুন। ফজলুল হক ১৮৮১ সালে বরিশাল জিলা স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হন। ১৮৮৬ সালে অষ্টম শ্রেণিতে তিনি বৃত্তি লাভ করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি ১৮৯১ সালে কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে এফ.এ. পরীক্ষা এবং ১৮৯৩ সালে তিনটি বিষয়ে অনার্সসহ প্রথম শ্রেণিতে বি.এ. পাশ করেন।
[৩] ১৮৯৭ সালে কলকাতার রিপন কলেজ থেকে বি.এল. পাশ করে স্যার আশুতোষ মুখার্জির শিক্ষানবিশ হিসেবে কলকাতা হাইকোর্টে নিজের নাম তালিকাভুক্ত করেন এ. কে. ফজলুল হক। দুবছর শিখানবিশ হিসেবে কাজ করার পর ১৯০০ সালে তিনি সরাসরি আইন ব্যবসা শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি ১৯০৬ সালে আইন ব্যবসা ছেড়ে সরকারি চাকরি গ্রহণ করেন। তাকে জামালপুর মহকুমার এস.ডি.ও হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। [৪] ১৯৫৮ এর ২৭ অক্টোবর আবুল কাশেম ফজলুল হককে পাকিস্তানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদক ‘হেলাল-ই-পাকিস্তান’ খেতাব দেওয়া হয়। ‘শের-ই-বাংলা’ খ্যাত এ নেতা ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল মারা যান।
আরও সংবাদ
চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে
‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!
কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!
সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি
ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
মতিউর প্রতিদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৮৩ ব্যাচের বন্ধুদের গ্রুপে সৎ জীবন যাপনের উপদেশ দিতেন!

চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে

‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!

কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!

সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি

ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
