
প্রকাশিত: Sun, May 5, 2024 4:15 PM আপডেট: Mon, Jun 23, 2025 1:22 AM
পৃথিবীতে সিভিলাইজেশন সৃষ্টি হয়েছে নারীর বহুগামিতার ওপর ভিত্তি করে
সৈয়দা সাজিয়া আফরিন : আলফা নারীর বহুগামিতা খুবই স্বাভাবিক! পৃথিবীতে সিভিলাইজেশন সৃষ্টি হয়েছে নারীর বহুগামিতার উপর ভিত্তি করে। সিভিলাইজেশনের আগে একটা পুরো গোত্রের একটি স্ত্রী থাকত। তাদের বিশ্বাস ছিল- এর ফলে পুরুষদের মধ্যে বিবাদ কম হয় ও সম্পদ ভাগাভাগি হয়না। ওই সময়ে ধর্মীয় বিশ্বাসও ছিল অনেকটা নারীকেন্দ্রিক, ফলে ইতিহাসে আমরা অনেক নারী দেবতা চরিত্রও দেখতে পাই। নারীর পলিয়েন্ড্রিতে সমাজে শান্তি ছিল। যুদ্ধ কম হইত। সম্পদে ব্যক্তি মালিকানা হওয়ার পর থেকে পুরুষ ভায়োলেন্ট হইতে শুরু করে, অর্থ ও ক্ষমতা বাড়াতে শুরু করে। ওই পুরুষগুলো ছিল বহুগামীও। এজন্য আমরা যে কোন ক্ষমতাশালী রাজা-মহারাজা সম্রাট শাসক, এদের বহুগামী হিসেবে পাই। একথা সত্য যে বহুগামী নয় এমন শাসক দেখানো মুশকিল! না। আমরা মোটেও ভাবি না যে বহুগামিতা ৪ জন স্ত্রীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ। ক্ষমতাশালী পুরুষ যত খুশি তত নারীকে যৌনদাসী বানাতে পারত। তাদের জীবন চো*ময়। ক্ষমতার বিন্যাসে নারী যতবার ক্ষমতায় এসেছে তারাও ছিলেন বহুগামী। একের পর এক হোক আর একসাথেই হোক। যেমন ক্লিওপেট্রা। আরও অনেক নারী ছিলেন, আছেন যারা বহুগামিতায় অদম্য। মজার বিষয় হচ্ছে ইসলাম নারীর বহুগামিতাকে সরাসরি না করেনি। নারীরা সঠিক নিয়মে ইদ্দত দিয়ে বারবার স্বামী গ্রহণ করতে পারবেন, সম্পূর্ণ হালালভাবে। এভাবে নারীরা বছরে ৩টি বিয়ে করতে পারবেন। আপনি অবশ্যই জানেন না, যে হারেমে থাকা ওই নারীরা কী উপায়ে তাদের যৌন চাহিদা পূরণ করতেন। কারণ এক রাজা মহারাজা যেহেতু প্রতিদিন সবাইকে করতে পারতেন না। এগুলো একটু অবশ্যই গুগল করে নেবেন। আরেকটা কথা, ক্ষমতাও নেই টাকাও নেই। তবুও বহুগামিতায় অদম্য নারীরা আছেন। ওরকম কিছু গল্প আমি আগে লিখেছিলাম। রিপিট করতেসি না। উনাদের কী আলফা প্রো বলা যাবে? অন্য নারীদের কথা বাদ দিলাম। আলফা নারীরা অবশ্যই বহুগামী হবেন। লেখক ও সাংবাদিক
আরও সংবাদ
চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে
‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!
কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!
সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি
ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
মতিউর প্রতিদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৮৩ ব্যাচের বন্ধুদের গ্রুপে সৎ জীবন যাপনের উপদেশ দিতেন!

চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে

‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!

কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!

সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি

ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
