
প্রকাশিত: Sun, May 12, 2024 1:45 PM আপডেট: Sun, Jun 22, 2025 4:42 PM
ফ্রি এসি খাইতে খাইতে লোকে বই পড়ুক বা বই ধইরা বইসা থাকুক, এইটা চাইতে পারত বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র
ব্রাত্য রাইসু : বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র তাদের লাইব্রেরিতে এসি দেয় না। আমার ধারণা এর পিছনে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের অধিপতি আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের আদর্শবাদী ও কৃপণ একটি মনস্তত্ত্ব ক্রিয়াশীল। আপনারা জানেন, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের কর্তা ও কর্মচারী সকল খুব বেশিদিন হয় না এসির সংস্পর্শ পাইতে শুরু করছেন। তারা প্রায় সকলেই আমাদের মতোই সিলিং ফ্যানের মালিক মধ্যবিত্ত মানুষ। এসি ছাড়া বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে গিয়া বই পড়তে তো পাঠকদের যুগের পর যুগ সমস্যা হয় নাই। তাই এখন কর্তারা এসি রুমে বসলেও লাইব্রেরির ক্ষেত্রে পুরাতন ঐতিহ্য বহাল রাখতেই তারা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তারা চান না অলস ও বেকার লোকেরা বই পড়ার নাম দিয়া লাইব্রেরিতে ভিড় বাড়াক বা ফ্রিতে আইসা এসি ভক্ষণ করুক। প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টিভঙ্গি হিসাবে এইটা ভালো দৃষ্টিভঙ্গি না। কৃপণ চিন্তার দারিদ্র্য এতে লক্ষণীয়। বরং ফ্রি এসি খাইতে খাইতে লোকে বই পড়ুক বা বই ধইরা বইসা থাকুক, এইটা চাইতে পারত বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র। পরের ধনে ও সাহায্য সহযোগিতায় চলা প্রতিষ্ঠানগুলি আরো উদার হইতে পারে। নিজের ধনে তৈরি প্রতিষ্ঠান অবশ্য এমনিতেই উদার হইয়া থাকে। ১১/৫/২০২৪।
আরও সংবাদ
চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে
‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!
কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!
সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি
ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
মতিউর প্রতিদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৮৩ ব্যাচের বন্ধুদের গ্রুপে সৎ জীবন যাপনের উপদেশ দিতেন!

চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে

‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!

কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!

সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি

ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
