শিমুল মাহমুদ: [২] কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, তদন্ত হলে বেরিয়ে আসত, তখন আদালতের নির্দেশে নির্বাচন বন্ধ হয়ে যেত। নির্বাচনও বন্ধ হয়ে যেতে পারত। রাজনৈতিক দলগুলো কেন আদালতে অভিযোগ দেয়নি, সেটা তাদের বিষয়। এ সুযোগ তারা হাতছাড়া করেছে।
[৩] বৃহস্পতিবার নির্বাচন ভবনে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসির অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন সিইসি। [৪] সিইসি সুশাসনের জন্য নাগরিকের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারের বিরুদ্ধে এক কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ করে করে বলেন,আগের কমিশনের মতো বর্তমান কমিশনের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি। তবে কর্মকর্তারা সতর্ক করায় তার সঙ্গে কাজ করেননি তিনি। এজন্যই বদিউল বিভিন্ন অভিযোগ করে যাচ্ছেন। [৫] মাহবুব তালুকদার প্রসঙ্গে বর্তমান সিইসি বলেন, তার চিকিৎসার জন্য নির্বাচন কমিশন (ইসি) বছরে ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকা ব্যয় করেছে। কমিশনে কোনো মিটিং থাকলে তা নিয়ে আগে থেকেই তিনি খুঁত ধরতে থাকেন। গণমাধ্যম ‘খাবে’ এমন কথা বলতে থাকেন। [৬] সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা সর্ম্পকে বলেন, এতদিন তিনি কিছু বলেননি। এখন সবক দিলেন। তার কথাগুলো সিইসি হিসেবে আমি গ্রহণ করতে পারিনি। সম্পাদনা: হাসান হাফিজ