সুজন কৈরী: [৩] শহীদ ফারুক রোডের মোড় থেকে খানকা শরিফ পর্যন্ত সড়ক ও ফুটপাতে গড়ে উঠেছে প্রায় তিনশ’ দোকান। [৪] নগর পরিবহন ছাড়াও আন্তঃজেলা রুটের শতশত যানবাহন চলে এই রাস্তা দিয়ে।
[৫] জাহিদ হোসেন ও বলাই চন্দ্র নামে দুইজন পথচারী বলেন, এই পথে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয়। বাসচালক জলিল হোসেন ও লেগুনা চালক শাজাহান জানান জানান, প্রায় সময়ই জ্যাম লেগে থাকে। [৬] রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় কিছু মানুষ চাঁদা নিয়ে এই বাজার টিকিয়ে রেখেছে বলে স্থানীয় বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে। [৭] যাত্রাবাড়ী থানার ওসি মাযহারুল ইসলাম বলেন, সবাই ভাসমান হকার। মাঝে মাঝে পুলিশ গিয়ে উঠিয়ে দিলেও আবার বসে। চাঁদাবাজির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। [৮] স্থানীয় ৪৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল কালাম অনু বলেন, আমিও চাই এই ভাসমান বাজার উঠে যাক, চৌরাস্তা যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত থাকুক। [৯] তিনি জানান, এ বিষয়ে দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও ডিএমপিকে অবহিত করা হয়েছে। মেয়র খুব শিগগির ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব